মালতি-
উপাখ্যান
______________
হারিয়ে ফেলা কবিতার লাইনের মতো
ছেলেটা এসেছিলো একদিন ।
তন্ন তন্ন করে খুঁজেছিলো শরীর....
তারপর এসেছে অনেক মেঘ ।
ছাড়ানো পেঁয়াজের খেলা ,শশা আর আলু,
জলজ হসন্তের হেঁট মুন্ড
ঊর্দ্ধপদ ।
এসব সময় আমি চোখ বুজে খুলে ফেলি
আমার ঝাপসা প্রজেক্টার
দেখতে থাকি "পথের পাঁচালি " বারবার ।
মনে মনে চলে যাই কাশবন ,নদী ঘাট ,বাবা আর মা থাকে যেখানে ......
আমিও লিখতে পারি ।
দুপুরের রোদে অনাবৃত সব প্রেমের মতো ভেজা শাড়ি কথা ।
আমিও খুঁজেছি শরীর তন্ন তন্ন করে.......
ওরা এখন সময় বেশি চায়না ।ওদের
গায়ে সুবাস ।
নির্লোম পটভূমি ,সান্ধ্য আজকাল .....
টাকাটাও বেড়েছে আগের চেয়ে অনেক ।
কবিতা হারিয়ে ফেলা ছেলেটা
আর আসেনি ।
সেদিনও সে ছোঁয়নি আমার কোনো পসরা,
শুধু রেখে গেছে আসন্ন কোনো স্বপ্নের কথা। ॥
ইসারা ।
______________
হারিয়ে ফেলা কবিতার লাইনের মতো
ছেলেটা এসেছিলো একদিন ।
তন্ন তন্ন করে খুঁজেছিলো শরীর....
তারপর এসেছে অনেক মেঘ ।
ছাড়ানো পেঁয়াজের খেলা ,শশা আর আলু,
জলজ হসন্তের হেঁট মুন্ড
ঊর্দ্ধপদ ।
এসব সময় আমি চোখ বুজে খুলে ফেলি
আমার ঝাপসা প্রজেক্টার
দেখতে থাকি "পথের পাঁচালি " বারবার ।
মনে মনে চলে যাই কাশবন ,নদী ঘাট ,বাবা আর মা থাকে যেখানে ......
আমিও লিখতে পারি ।
দুপুরের রোদে অনাবৃত সব প্রেমের মতো ভেজা শাড়ি কথা ।
আমিও খুঁজেছি শরীর তন্ন তন্ন করে.......
ওরা এখন সময় বেশি চায়না ।ওদের
গায়ে সুবাস ।
নির্লোম পটভূমি ,সান্ধ্য আজকাল .....
টাকাটাও বেড়েছে আগের চেয়ে অনেক ।
কবিতা হারিয়ে ফেলা ছেলেটা
আর আসেনি ।
সেদিনও সে ছোঁয়নি আমার কোনো পসরা,
শুধু রেখে গেছে আসন্ন কোনো স্বপ্নের কথা। ॥
ইসারা ।
চিরকুট
______
মাছি
ভনভন ।ভোট
পড়ে
।
মফস্বলে
।
কলমে
পচা চিরকুট
মদ
চূর অহংকারে...
।
বসন্ত
গন্ধ গড়িয়ে
ম্যানহোল থেকে
।
আদিম যুগ
জোট
বেঁধে থাকা
একা
ভরসা নয়
।
ভরসাহীন বেঁচে
রোদ
বেঁচে আছে
।
পুরোনো আকাশে
।
গরম
ঘাম গড়িয়ে গরমকাল
জলবিন্দু
।
কুমারী মো ই তো
।
ফাটা মাঠ এখনো
বাসী
ফ্রীজে মরা .....
ঘাট
ভরা এঁটো
কাঁটা
।
সঙ্ঘবদ্ধ ফসলের
লাশ
গ্রীষ্মরাতের মতো
প্রণয়
।
বাসা করে
নিতম্বে
প্রয়োজনে এখন
।
এখনো নাগরিক
কবি
আবাস করে
বাদা অঞ্চলে ।গ্রামে
।
এটাও নকল ।ভীষণ ।
নকল
আসলের বাসা
শুধু
গাছ । গাছভরা মাঠএ
।
______
মাছি
ভনভন ।ভোট
পড়ে
।
মফস্বলে
।
কলমে
পচা চিরকুট
মদ
চূর অহংকারে...
।
বসন্ত
গন্ধ গড়িয়ে
ম্যানহোল থেকে
।
আদিম যুগ
জোট
বেঁধে থাকা
একা
ভরসা নয়
।
ভরসাহীন বেঁচে
রোদ
বেঁচে আছে
।
পুরোনো আকাশে
।
গরম
ঘাম গড়িয়ে গরমকাল
জলবিন্দু
।
কুমারী মো ই তো
।
ফাটা মাঠ এখনো
বাসী
ফ্রীজে মরা .....
ঘাট
ভরা এঁটো
কাঁটা
।
সঙ্ঘবদ্ধ ফসলের
লাশ
গ্রীষ্মরাতের মতো
প্রণয়
।
বাসা করে
নিতম্বে
প্রয়োজনে এখন
।
এখনো নাগরিক
কবি
আবাস করে
বাদা অঞ্চলে ।গ্রামে
।
এটাও নকল ।ভীষণ ।
নকল
আসলের বাসা
শুধু
গাছ । গাছভরা মাঠএ
।
চাষভাষ
__________
পচা অক্ষর গড়ি়য়ে
পড়ে
ঘাম
।
কালো ডাঁশ মাছি
ভন
ভন
ভন
।
ওড়ে মাছ
ভাত ঝ
রে
।
ঝরে ঝরে
।
ভবনে সদনে বেচে
শাক
লাউ
।
পটলে
র
চাষ সঙ্ঘ
বদ্ধ
ভা
ষা
।
কাটা পড়ে
পিচ গলা ঘাম
পথ
।
__________
পচা অক্ষর গড়ি়য়ে
পড়ে
ঘাম
।
কালো ডাঁশ মাছি
ভন
ভন
ভন
।
ওড়ে মাছ
ভাত ঝ
রে
।
ঝরে ঝরে
।
ভবনে সদনে বেচে
শাক
লাউ
।
পটলে
র
চাষ সঙ্ঘ
বদ্ধ
ভা
ষা
।
কাটা পড়ে
পিচ গলা ঘাম
পথ
।
পরিবর্তন
দয়াময়ের মুখ
পাল্টে গেছে ।
আগেরবার দয়াময় যেটা
করেছিলো
তা বাড়াবাড়ি ।
আড়াআড়ি দড়িতে
আধভেজা ব্রা
সুকান্তি মন্ডল বাড়ি নেই ।
রোদেরা মেরে ফেলেছে সেইসব
মশাদের
এখন খাসির মাংসে
মৌচাক
মলমাস
তাই দয়াময় কিনেছে সস্তার ঝারখণ্ড ।
দয়াময়
প্রতিবার পাল্টে যায় ।
লম্বা খুঁটিতে বাঁধা আছে
সেইসব বিশ্বাসের
কথা
আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা ।
মনোরমা নির্লোম চলে গেছে
খড়কুটো ফেলে
এখন নবির সাথে জন্মদিনের
পালা।
দয়াময় পাল্টে গেছে প্রায় ।
কাটাকুটি খেলায় হেরে গেছে প্রায় ।
কাঠের পায়ে হেঁটে যায়
্ঠকঠক
কাঠ কয়লার বুকে পয়লার
বৈশাখে
দয়াময় হাতদুটো পাল্টে নেবে
আবার ।
দয়াময়ের মুখ
পাল্টে গেছে ।
আগেরবার দয়াময় যেটা
করেছিলো
তা বাড়াবাড়ি ।
আড়াআড়ি দড়িতে
আধভেজা ব্রা
সুকান্তি মন্ডল বাড়ি নেই ।
রোদেরা মেরে ফেলেছে সেইসব
মশাদের
এখন খাসির মাংসে
মৌচাক
মলমাস
তাই দয়াময় কিনেছে সস্তার ঝারখণ্ড ।
দয়াময়
প্রতিবার পাল্টে যায় ।
লম্বা খুঁটিতে বাঁধা আছে
সেইসব বিশ্বাসের
কথা
আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা ।
মনোরমা নির্লোম চলে গেছে
খড়কুটো ফেলে
এখন নবির সাথে জন্মদিনের
পালা।
দয়াময় পাল্টে গেছে প্রায় ।
কাটাকুটি খেলায় হেরে গেছে প্রায় ।
কাঠের পায়ে হেঁটে যায়
্ঠকঠক
কাঠ কয়লার বুকে পয়লার
বৈশাখে
দয়াময় হাতদুটো পাল্টে নেবে
আবার ।
প্রথম আর শেষ কবিতা দুটো জয়িতা হয়েছে । অন্য দুটোয় লাইনের মাঝে ট্র্যাফিক পুলিস দাঁড় না করালেও চলতো । যাই হোক, লিখতে থাক, লিখতে থাক, লিখতে থাক ।
ReplyDeletebesh bhalo legechhe--
ReplyDelete